ফ্রিজারে আলু পরিবহনের জন্য কোন শিপিং খরচ নেই।
আলুর রোগ : আলুর রোগসমূহের মধ্যে মড়ক রোগ, ব্যাক্টেরিয়া জনিত ঢলে পড়া রোগ, দাঁদ রোগ, কাণ্ড পচা রোগ, ভাইরাসজনিত রোগ অন্যতম। নিম্ন তাপমাত্রা, কুয়াশাচ্ছন্ন আবহাওয়া ও মেঘলা আকাশ আলুর জন্য ক্ষতিকর। এতে আলুর মড়ক রোগ (লেইট ব্লাইট) আক্রমন বেশি দেখা যায়। আলু ফসলকে এ অবস্থা থেকে রক্ষা করার জন্য স্পর্শক (কণ্টাক্ট) জাতীয় ছত্রাকনাশক নিয়মানুযায়ী প্রয়োগ করতে হবে।
আলু চাষে একর প্রতি ইউরিয়া ১১২ কেজি, টিএসপি ৭৫ কেজি, এমওপি ১১২ কেজি, জিপসাম ৪০ কেজি, জিংক সালফেট ৫ কেজি এবং বোরণ সার ৪ কেজি ব্যবহার করতে হয়। অর্ধেক ইউরিয়া, অর্ধেক এমওপি ও সম্পূর্ণ টিএসপি এক সাথে মিশিয়ে বীজ আলু বপনের পাশে সারের নালায় দিতে হয়। বাকি সার রোপণের ৩৫ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে উপরি প্রয়োগ করতে হয়। আর জিপসাম, জিংক সালফেট এবং বোরণ সার শেষ চাষের সময় ছিটিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হয়। যেসব অঞ্চলের মাটিতে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি আছে সেসব অঞ্চলে ম্যাগনেশিয়াম সার শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করতে হয়।
ক্ষেতে প্রাথমিক বাছাই করার সময়, কাটা, ফাটা, ক্ষতিগ্রস্থ বা আংশিক পচা আলু নিকৃষ্ট পণ্য হিসাবে ফেলে দিতে হবে এবং ভাল আলুর স্তূপের সাথে মেশানো উচিত নয়। ধানের তুষ দিয়ে সারিবদ্ধ ব্যাগ বা ঝুড়িতে আলু সাবধানে অস্থায়ী শেডে নিয়ে যেতে হবে। আলু সংরক্ষণের জন্য ভালভাবে সাজাতে হবে। সঠিক নির্বাচন রপ্তানিযোগ্য আলুর শেলফ লাইফ এবং গুণমান উন্নত করে। রোগাক্রান্ত, ক্ষতিগ্রস্ত, অর্ধেক কাটা, ফাটা, অনিয়মিত আকৃতির বা গাঢ় সবুজ আলু সঠিকভাবে সাজিয়ে আলাদা করতে হবে।
ভূমিকা: স্ট্রেপ্টোমাইসিস স্কেবিজ নামক ছত্রাকের আক্রমণে এ রোগ হয়ে থাকে।
আলুর দাদ রোগের লক্ষণ : হালকা দাদ হলে টিউবারের উপরে উঁচু এবং ভাসা বিভিন্ন আকারের বাদামি দাগ পড়ে৷
আলু পুষ্টির দিক দিয়ে ভাত ও গমের সাথে তুল্য। এছাড়া খাদ্য হিসাবে আলু সহজেই হজম হয়। আলুতে যথেষ্ঠ পরিমানে খাদ্য শক্তি রয়েছে। তাছাড়া ভিটামিন ও খনিজ লবণও পাওয়া যায়।
ক্ষতির নমুনা: সাধারণতঃ বড় বড় আলুর কেন্দ্রে অসম ফাঁপা অংশ সৃষ্টি হয়। পাশের কোষ সমূহ খসখসে ও বাদামি বর্ণ ধারণ করে যা বাহির থেকে বুঝা যায় না।
রাতে ঢাকাসহ ১২ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
গোবর, অর্ধেক get more info ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি, জিপসাম, ও জিংক সালফেট, (প্রয়োজনবোধে) রোপণের সময় জমিতে মিশিয়ে দিতে হবে। বাকি ইউরিয়া রোপনের ৩০-৩৫ পর অর্থাৎ দ্বিতীয় বার মাটি তোলার সময় প্রয়োগ করতে হবে। অম্লীয় বেলে মাটির জন্য ৩৫০ গ্রাম/শতক ম্যাগনেশিয়াম সালফেট এবং বেলে মাটির জন্য বোরণ প্রতি শতকে ৩৫ গ্রাম প্রয়োগ করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।
ফসল ডেস্ক, এগ্রিকেয়ার২৪.কম: আলু চাষে সফলতা পেতে হলে অবশ্যই জমি তৈরি থেকে শুরু করে সংরক্ষণ পর্যন্ত জানতে হবে। মাঠে দেখা যায় কেউ আলু চাষ করে অনেক বেশি মুনাফা অর্জন করছেন কেউবা ক্ষতির মুখে পরছেন। পাঠক আসুন জেনে নেয়া যাক আলুর চাষাবাদ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
৫৷ প্রতি কেজিতে ২ গ্রাম হিসেবে টেকটো ২% গুড়া দিয়ে আলু শোধন করতে হবে৷
লক্ষণ: গাছের একটি শাখা বা এক অংশ ঢলে পড়তে পারে৷
কচি আলু সংরক্ষণের অনপোযোগী৷ তাই আলু জমিতে ভালোভাবে পুষ্ট ও পরিপক্ব হবার পর উঠিয়ে সংরক্ষণ করা উচিত৷ ভাত্তি আলু হতে রস খুব তাড়াতাড়ি কমে না, ফলে আলু দীর্ঘদিন ভালো অবস্থায় সংরক্ষিত থাকে৷
Comments on “How আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ, can Save You Time, Stress, and Mo”